জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুকে প্রেম করার টিপস এবং বাছাই করা ট্রিকস নিয়েই এই আর্টিকেলের আয়োজন। এটি সিঙ্গেল ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য সমানভাবে কার্যকরী। সিঙ্গেল মেয়েরা তাদের জন্য আলাদা করে আর্টিকেল বানানোর রিকোয়েস্ট করে কমেন্ট করবেন না। তবে কিছু সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহ বাড়াতে পারেন।
ফেসবুকে প্রেম করতে চাই
আপনি হয়তো জানতে চান যে, ভাই আমি ফেসবুকে প্রেম করতে চাই! তো, আপনার জন্যই এই ফিচার পোষ্টটি লেখেছি। কিভাবে আপনি কোন মেয়েকে ইম্প্রেস করবেন, কিভাবে মেয়েটির সিঙ্গেল আছে কিনা বুঝবেন!
কিভাবে ফেসবুকে কোন মেয়ের নাম্বার জোগাড় করবেন?
কিভাবে সিঙ্গেল ছেলে হিসেবে প্রেম করবেন? অনেকেই নিজের জীবনের কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে সক্ষম হয়েছেন। ওই সমস্ত গুলি ছিল সেজন্য এছাড়াও এমন কিছু ছেলে আমাদের এই পৃথিবীতে বসবাস করে।
যারা ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে থাকে, যদি তাদের কাছে কখনো প্রশ্ন করা হয় যে ভাই তুই সারাদিন কোথায় থাকিস? সে বলেঃ আরে ফেসবুকে। তোকে কাল কোথায় পাওয়া যাবে? আরে ভাই ফেসবুকে! চল ভাই ঘুরতে যাই? আরে তোরা যা আমি তোদের সাথে আছি ফেসবুকে!
আর কি সারাজীবন ফেসবুক করতে চাইবেন?
যাই হোক না কেন এসব ভাইয়েরা ফেসবুক ছাড়া কিছুই বোঝে না প্রবলেম তো তখনই হয়; যখন তার কোন বন্ধু ফেসবুকে তার গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে পিক দেয়।
তো গার্লফ্রেন্ড পটানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছেন? তবে চিন্তার কোন কারণই নেই আজকে আপনার সাথে সঙ্গে এমন সেরা ফেসবুকে প্রেম করার টিপস শেয়ার করব যেগুলোকে এপ্লাই করলে আপনি ফেসবুকের যেকোন মেয়েকে ইমপ্রেস করতে পারবেন।
আর হ্যাঁ তারপর আপনার ফেসবুকে গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে সুবিধা সব পূরণ হবে! তাই কিছুক্ষণের জন্য আর্টিকেলটি একদম শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ফেসবুকে প্রেম করার টিপস
ফেসবুকে কিংবা কমেন্ট বক্সে মত ছেলেরা কিভাবে মেয়েদের সমস্ত বিষয় কমেন্ট করে তারা মনে করে কমেন্ট করলেই হয়ে গেছে। অর্থাৎ মেয়েটি সেট হয়ে যাবে। একদম আমার ফ্লাইট হয়ে যাবে।
আর কমেন্ট করার ধরন কতোটা নরমাল! প্রতিটি ছেলের কাছে কমেন্ট করার জন্য মাত্র পাঁচটি ওয়ার্ড থাকে আর তারাই 500d বারবার ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে কমেন্ট করে নাইস পিক, লুকিং বিউটিফুল, ঢাকাই শাড়ি পড়ে তোকে লাগছে বিউটিফুল, অসাম ফটো, নাইচ ক্লিক, তোমাকে কি সুন্দর দেখতে; খুব কিউট তুমি; আই লাভ ইউ আমার গার্লফ্রেন্ড!
আমার চাই আপনারা কি সারাজীবন তারিখে যাবেন পৃথিবীতে হাজার রকমের কথা রয়েছে। খারাপ লাগবে 500 টাকার মধ্যে রয়েছেন আপনি এত বাজে তাহলে কি করব তখন কি করা উচিত আপনি তার ইনবক্সে মেসেজ করুন।
যে আপনার পিকটা না খুব ভালো লেগেছে; আপনি একদম ঠিকই শুনেছেন। তাকে ডাইরেক্ট ইনবক্সে এসএমএস করে বলুন। আপনার পিকটা খুব ভালো লেগেছে। কিন্তু এমনটা লিখবেন না যে তুমি যে ফটোটা আপলোড করেছো না, সেটা তো তোমাকে খুব চিকনি চিকি চিকি।
আমার গার্লফ্রেন্ড হতে না তাহলে আমার মনটা পেখম তোলে না আজ আমার মনটা যে তাই পেখম তুইলা নাচেরে এরকম মেসেজ করলে রিপ্লাই মেলে না। আমি কিন্তু আপনাকে ব্লক করে দেওয়া হবে।
আপনি শুধু এটুকুই বলতে পারেন, তুমি যে পিকটা আপলোড করেছো না সেটা আমার মনে হয় তোমার সবগুলো পিকের মধ্যে সবথেকে সেরা।
তো কমেন্ট বক্সে গিয়ে হাজারটা কমেন্টের মধ্যে নাইস পিক সো কিউট এসব থেকে ইনবক্সে এটা বললেন তার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে।
ফেসবুকে প্রেম করার সেরা টিপস
পিকচারস ইন state-of-the-art: ফেসবুকের নতুন ফিচার যেখানে আপনি যেকোন পিকের রিয়াক্ট করতে পারেন। নতুন ফিচার টা কিন্তু খুবই কাজের, আর যার জন্য জুকারবার্গের আমাদের সবার তরফ থেকে ধন্যবাদ।
কারণ এতে আপনি লক্ষ্য করেছেন যে, একটা মেয়ে যেমন পোস্টটি করুক না কেন। তাদের লাইকের বন্যা বয়ে যায়। ওই জায়গায় যদি কোন ছেলে একটা পোস্ট করে তো অনেক কষ্টে 5 থেকে 10 টা লাইক করে।
লাইক এর ব্যাপারে মেয়েরা সবসময় অনেক এগিয়ে: যদি কোন ছেলে অস্কার জিতার পর ফেসবুকে পোস্ট করে, তা হয়তো লাইফ। সে জায়গায় যদি একটা মেয়ে পোস্ট করে ফেলো ফেলো তাহলে আপনাকে নোটিশ কিভাবে করবে তাই আমি আপনাকে করব আপনি তার পোস্ট করুন।
আজকের দিনের মধ্যে যদি আপনি দেখেন, তাহলে আপনি সেখানে পাবেন কিন্তু আপনি শুধুমাত্র ফটোতে লাভ এবং ক্লিক করুন। ছোট মানুষকে একটু মনে করে তাই আপনি আজ থেকে রিয়্যাক্ট করা শুরু করুন; যাতে আপনাকে স্পেশালভাবে নোটিশ করতে পারে।
ফেসবুকে মেয়েদের সাথে কিভাবে চ্যাট করব?
ইওর পিকচার আপনারা বলুন তো যে আপনি আমাকে চেনেন না। আর আমি আপনাকে যদি অলওয়েজ বেকার কিছু ফটো ট্যাগ করতে শুরু করি। তো তাহলে আপনার কি মনে হবে আপনি সকালে সকালে উঠেই প্রতিটি মেয়ের মত ফেসবুক লগইন করলে এন্ড নোটিফিকেশন দেখলেন।
তাকাস না বাট আপনাকে ফেসবুকে ট্যাগ করেছেন, তো আপনি বললেন দেখি কী ত্যাগ করেছে আর আপনি যখন দেখলেন সেটি এরকম একটি পিক ছিল: তাহলে বলুন আপনি তখন আমাকে কি গালি দেবেন।
ইনবক্সে এসএমএস করো সঙ্গে চ্যাট করতাম তখন ছটফট করতাম কারণ তখন প্রত্যেকটা এসএমএস এর মধ্যে লিমিটেড ছিল। তখন আমরা সবাই ইউজ করতাম যার যতো করে পুরো কথাটা আমরা কমপ্লিট করতে পারি তাইতো আমাদের পৃথিবীতে এমন কোন রেস্ট্রিকশন ফেসবুকের মতো খুশি।
রামায়ণ-মহাভারত সবকিছু করতে পারি কিন্তু এখনো এমন কিছু মানুষ আছে যারা ওই টাইমটা দিন পড়ে আছে আজ অনেক ছটফট করে যখন আমি স্কুলে পড়তাম। তখন আমি এসএমএস এ চ্যাট করতাম আর সবসময় সবসময় ইউজ করতাম।
আর আমার একটা হ্যাবিট এ পরিণত হয়েছিল যার কারণে আমি কখনো কখনো শর্ট ফর্ম এ লিখে ফেলতাম আর আমি এটাও শিওর আপনার সাথে এমন টাই হয়ে থাকবে আমিতো অনেক কষ্ট করেছি যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে আপনাকে আমি ট্যাগ করতে হবে তাই আজ থেকে আপনি অনার্স ফুল সেন্টেন্স টাইপ করার চেষ্টা করুন।
মেসেঞ্জারে মেয়ে পটানোর উপায়
সম্পূর্ণ বাক্য টাইপ করে চ্যাট করলে আপনার ইম্প্রেশন টাই আলাদা হবে স্ক্রীনশট ফ্রম আজ থেকে শর্ট ফর্ম এ লেখা বন্ধ করুন নাম্বার ফাইভ রেগুলার অন্ড ইরেগুলার কথা বলার চেষ্টা করুন। কিন্তু যদি রিপ্লাই না করে তাহলে তাকে বারবার মেসেজ করে ডিস্টার্ব করবেন না যেমন ধরুন আপনি হাই লিখলেন।
কিন্তু এসে কোন রিপ্লাই দিচ্ছে না অনেক মানুষ আছে যারা কন্টিনুওসলি তাকে মেসেজ করতে করতে থাকে। যেমন তারা বলে আই এম ওয়েটিং প্লিজ রিপ্লাই তুমি আমাকে ভুলে গেলে আমাকে ইগনোর কোরো না, প্লিজ!
শুধু তাই নয় অনেক ক্ষেত্রে করতে পারে না। যেমন তুমি যদি রিপ্লাই না করো, তাহলে কিন্তু আমি এটা করব ওটা করব। তার কিছু হয়ে যায় যদি রিপ্লাই না আসে তবে এটা বলতে শুরু করেঃ যখন কথাই বলবে না।
তাহলে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করেছো কিন্তু আপনি এটা একদমই করবেন না। হতেই পারে যে সে কলেজ টিউশান রয়েছে যার কারণে আপনাকে রিপ্লাই করতে পারছে না। টাকার প্রয়োজন সে যখন ফ্রি হবে তখন সে অবশ্যই আপনাকে করবে।
কিন্তু বারবার মেসেজ করবে না। নম্বার কমপ্লিমেন্ট আপনি যখন কমপ্লিমেন্ট দিচ্ছেন, তখন আপনি বলবেন না যে বিউটিফুল গাল এসব বলে কোন লাভ নেই। কারণ এসব কথা শুনতে শুনতে কান পচে গেছে। প্রতিদিনই থাকে এগুলো বলতে হবেঃ
এটা করার জন্য আপনি একটা কাজ করতে পারেন; আর সেগুলোর সঙ্গে কম্পেয়ার করুন মানে আপনি বলতে পারেন যে তুই জানুয়ারিতে করেছিলে সেটা তোমার হেয়ার স্টাইলটা খুব কম ছিল। কিন্তু এখন তুমি যে পিকটা আপলোড করেছো এটা তোমার হেয়ার কালার টা বেশ ভালো লাগছে। তোমার সঙ্গে সুট করছে সরকার আইডিয়াটা কে দিয়েছিল? এরকম কিছু বললে সে আপনাকে অবশ্যই এটেন্ড করবে!
চ্যাটিং মেয়ে পটানোর প্রশ্ন
তখন আপনার কাছে জানতে চাইবে যে তাকে কেমন লাগছে? এই জায়গায় ছেলেটা অনেক বড় ভুল করে ফেলার জন্য। তারা বলে যে আমি তাকে মন দিয়ে ভালোবেসে ছিলাম। কিন্তু সে আমাকে ছেড়ে দিয়েছে; এখন আমি একদম একা বড় একা একা লাগে।
আমার মন একদম ভেঙে গেছে। আমার সাথে কেন এমনটা হয়? আমি কি সত্যিই ভুল করেছিলাম বলে হয়তো। তারপর একটু মায়া বাড়বে কিন্তু সাবকনসাস আপনাকে লুজার মনে করবে; সে ভাববে যে আপনি কত বড় বোকা। তাই ভালোবাসা পাওয়ার জন্য কখনোই ইমোশনাল হয়ে পড়বে না।
ফেসবুকে মেয়ে পটানোর টেকনিক
নাম্বারে মেসেজ এর রিপ্লাই দেন। কখনোই পার্সোনাল ফোন করবে না। যাব না আর ইউ ভার্জিন এমনকি কোন কমেন্ট করছো না। যেমন হুইচ মুভি লাইক ইউ লাইক মিউজিক মিউজিক আমরা সবাই পছন্দ করে। আর যদি কথা সে ভার্জিনিটির তাহলে তার ভার্জিনিটির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করেন। আপনি কে আপনি শুধু তারা একজন ফেসবুক ফ্রেন্ড; তার থেকে বেশি কিছু কিন্তু একদম নয়।
তাই আপনার এতটা পার্সোনাল কোশ্চেন কখনোই করা উচিত না! আর আপনার তার অধিকারও নেই এইসব। ফালতু খরচা না করে আপনি তাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে বর্তমানে রিলিজ করা কোন মুভিটা সবথেকে ভালো লেগেছে। হোয়াট ইজ ইউর ড্রিম দেস্টিনেশন।
মেয়ে পটানোর মিষ্টি কথা
প্রিয় বন্ধু! এমন ঘোষণা করতে পারেন যে তোমাকে যদি একটা পুরো দিন ফ্রি দেওয়া হয়। তাহলে তুমি কি করতে বেশি পছন্দ করবে? ঘুরতে নাকি সারাদিন ঘুমাতে। প্রশ্ন করলে আপনি পাবেন বর্তমান নাইন ডাক্তার ফোন নাম্বার।
ছেলেদের মত ধৈর্য বলে কোন জিনিসই নেই। তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মেয়ে পটাতে চাই; আরে তাড়াহুড়ো করে তার অনেক বড় একটা ভুল করে ফেলে। সেটা হল তারা অনেক তাড়াতাড়ি মেয়েদের ফোন নাম্বার চাও; শুরু করে দেয় আজকালকার ছেলেরা কিভাবে নাম্বার চাই, জানেন?
মেসেঞ্জারে মেয়ে পটানোর মেসেজ
তারা এটা বলে না যে তোমার নাম্বারটা কি পাওয়া যাবে? তুমি তোমার নাম্বারটা আমাকে দাও। বরং তারা বলে তুমি কি হোয়াটসঅ্যাপে আছো, আর আমার সঙ্গে প্লিজ হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলো না। ফেসবুক ব্যবহার করি না। আর এখানেই অনেক ছেলেরাই পিছিয়ে পড়ে।
দেখুন ফোন নাম্বারটা অনেক প্রাইভেট একটা জিনিস। আপনার ফোন নাম্বার শেয়ার করতে পারবে যখন সে আপনাকে সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাস করবে। আর তার বিশ্বাস অর্জন করতে কিছুটা সময় লাগে।
এমনি এমনি এক ঘন্টা কথা বলে কারো বিশ্বাস অর্জন করা যায় না। এটা বুঝতে হবে এমনিতেই কখনো সে আপনাকে তার ফোন নাম্বার দিয়ে দেবে না। তাই আপনি নিজের ধৈর্য্য রাখুন আর অবশ্যই সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন।
ফেসবুকে মেয়ে পটানোর মেসেজ
ভাই আপনি যেটা করছেন তার লাইফ। এমন অনেক ছেলে রয়েছে যারা থেকে অলরেডি তার গার্লফ্রেন্ড বানাতে চাই। এটা আমিও জানি না যে মেয়েদের মধ্যে এমন কি থাকে। যার কারণে তারা খুব দ্রুতই ছেলেদের ইনটেনশন ধরে ফেলে। তাই আপনি কখনই তার সাথে এমন কোন কথা বলবে না যে আপনি তাকে তার গার্লফ্রেন্ড বানাতে চান। আপনার বোকাচো*দা উচিত জানিস! এই কাজগুলো করবেন না: যে কাজগুলি অলরেডি অন্য ছেলের সঙ্গে করতে হবে।
ফেসবুকে মেয়েদের সাথে কিভাবে চ্যাট করব?
এটা বলতে পারে যে আপনি একটা গার্লফ্রেন্ড খুঁজছেন। পছন্দের মেয়ে হলে, তাকে আপনার গার্লফ্রেন্ড বানাতে চাইছেন। তাদের মনে হবে আপনি অনেক ডেস্পারেট। যার ফলে আপনার গার্লফ্রেন্ড স্বপ্ন সারাজীবন স্বপ্নই থেকে যাবে। একজন লাইক এ ফ্রেন্ডলি মজা দেওয়ার চেষ্টা করুন।
আর যদি আপনি সত্যিই সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন। তাহলে আপনারও ভালো সময়ের অবসান হতে চলেছে। কংগ্রেজুলেশন! আপনি মেনটেল হতে চলেছেন, ফেসবুকে প্রেম করুন ফেসবুকের বিয়ে করে ফেলুন।
শেষ কথা,
যাইহোক আপনাকে আমি একটি কথাই বলবো, আজকাল অনেক ছেলে মেয়ে প্রেম করার ফলে নিজের জীবনের মূল্যবান সময় এবং পড়াশোনার মত মূল্যবান ক্যারিয়ার নষ্ট করে ফেলছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন প্রযুক্তির আবিষ্কার এর ফলে, সবকিছুর যেমন পজেটিভ ইফেক্ট রয়েছে তেমনি ভাবে নেগেটিভ ইফেক্টিভ মানুষ প্রভাবিত হয়েছে। তাই ফেসবুক প্রেম কিংবা ফিজিক্যালি প্রেম করার সময় অবশ্যই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।
যদি আপনার বয়স 18 প্লাস হয় তাহলে আপনি আপনার জীবনসঙ্গী খোঁজার জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে অধিকৃত হয়েছে। 17-18 বছর পর্যন্ত হওয়ার আগে কোন প্রেম বা রিলেশনে যাবেন না।
অবশেষে উপরে উল্লেখিত ফেসবুকে প্রেম করার টিপস এবং সহজ টেকনিক অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি আপনার জীবনের অবসান ঘটিয়ে সিঙ্গেল লাইফে পদার্পণ করতে পারেন খুব সহজেই। তাহলে আর দেরি কেন প্রাপ্তবয়স্ক হলে আপনি এখনই নিজের জীবন সঙ্গীকে বাছাই করতে পারেন খুব সুন্দর ও সহজ ভাবে।